চেয়ারম্যান
“Education is not Preparation of life, rather it is living” শিক্ষা শুধু জীবন প্রস্তুতির উপায় নয়, তা জীবন-যাপনের প্রণালীও বটে। শিক্ষাকে জীবনব্যাপি অনুসরণীয় প্রক্রিয়া হিসেবে দেখতে হবে এবং অভিজ্ঞতাকে শিক্ষা লাভের স্বাভাবিক কৌশল হিসেবে বিবেচনায় রাখতে হবে। আধুনিক শিক্ষা দর্শনে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিসত্তা বিকাশের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ব্যক্তি স্বাতন্ত্রবোধ জাগ্রত করা এবং তাকে আত্মসত্তার আস্থাবান করে তোলাই শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত। এ স্কুলের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে সুপরিকল্পিত পাঠ্যক্রম, সহ–পাঠ্যক্রম কর্মসূচির যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছাত্রদের শারীরিক ও মানসিক গুণাবলীর সর্বোচ্চ উৎকর্ষ সাধন যাতে তারা সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারে এবং ভবিষ্যতে দেশ ও জাতিকে উপযুক্ত নেতৃত্ব দিতে পারে। অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে এ প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে অভিজ্ঞ, প্রশিক্ষিত ও নিবেদিত প্রাণ শিক্ষকমন্ডলী, অত্যাধুনিক পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ল্যাব ও ব্যবহারিক ক্লাস এবং অত্যাধুনিকস্মার্ট ক্লাস রুম। । এ প্রতিষ্ঠানে রয়েছে আধুনিক তথ্য ও বইসমৃদ্ধ লাইব্রেরি; যেখানে পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন বই। প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণভাবে রাজনীতিমুক্ত এবং প্রকৃতিগতভাবে সাবলীল একটি প্রতিষ্ঠান।
অধ্যক্ষ
“Education is not Preparation of life, rather it is living” শিক্ষা শুধু জীবন প্রস্তুতির উপায় নয়, তা জীবন-যাপনের প্রণালীও বটে। শিক্ষাকে জীবনব্যাপি অনুসরণীয় প্রক্রিয়া হিসেবে দেখতে হবে এবং অভিজ্ঞতাকে শিক্ষা লাভের স্বাভাবিক কৌশল হিসেবে বিবেচনায় রাখতে হবে। আধুনিক শিক্ষা দর্শনে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিসত্তা বিকাশের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ব্যক্তি স্বাতন্ত্রবোধ জাগ্রত করা এবং তাকে আত্মসত্তার আস্থাবান করে তোলাই শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত। এ স্কুলের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে সুপরিকল্পিত পাঠ্যক্রম, সহ–পাঠ্যক্রম কর্মসূচির যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছাত্রদের শারীরিক ও মানসিক গুণাবলীর সর্বোচ্চ উৎকর্ষ সাধন যাতে তারা সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারে এবং ভবিষ্যতে দেশ ও জাতিকে উপযুক্ত নেতৃত্ব দিতে পারে। অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে এ প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে অভিজ্ঞ, প্রশিক্ষিত ও নিবেদিত প্রাণ শিক্ষকমন্ডলী, অত্যাধুনিক পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ল্যাব ও ব্যবহারিক ক্লাস এবং অত্যাধুনিকস্মার্ট ক্লাস রুম। । এ প্রতিষ্ঠানে রয়েছে আধুনিক তথ্য ও বইসমৃদ্ধ লাইব্রেরি; যেখানে পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন বই। প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণভাবে রাজনীতিমুক্ত এবং প্রকৃতিগতভাবে সাবলীল একটি প্রতিষ্ঠান।
গাইবান্ধা সদর উপজেলা মডেল স্কুল এন্ড কলেজ একটি আদর্শ ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। আধুনিক ও যুগোপযোগী শিক্ষা ব্যবস্থার সফল প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলছে এ প্রতিষ্ঠানটি। আমরা জানি ‘শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড’। আজকের শিশুরাই ভবিষ্যতের আশা ও ভরসা। তাই শিশুদের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার মধ্যেই জাতীয় জীবনের সুখ ও সমৃদ্ধি পুরোপুরি নির্ভরশীল। সমাজ সভ্যতার ক্রমবিকাশ ও বিবর্তনে বিজ্ঞানমুখী শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে জাতীয় আশা আকাঙ্ক্ষার সমন্বয়, শিক্ষার্থীদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন এবং নৈতিক প্রশিক্ষণ ও অনুশীলনের বাস্তবমুখী উদ্যোগকে সামনে রেখে শিক্ষার বিস্তৃতি ও সুষ্ঠু পরিবেশ গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ১৯৮৩ সালে তৎকালীন গাইবান্ধা মহুকুমা প্রশাসক জনাব এম এ মালেক এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ও পৃষ্ঠপোষকতায় শহরের মাস্টার পাড়ায় একটি ভাড়া বাড়িতে এ প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। সম্পূর্ণ বেসরকারী উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে সাফল্যের সাথে আধুনিক শিক্ষাদানের প্রয়াস ও প্রতিশ্রুতি অব্যাহত রেখে সর্বসাধারণের কাছে একটি অন্যতম মডেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমাদৃত হয়ে আসছে। ১৯৮৪ সালে মাস্টার পাড়া থেকে প্রতিষ্ঠানটি শহরের কোলাহল মুক্ত এক মনোরম ও মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশে বাংলাবাজার এলাকায় গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রশাসনের নিজস্ব ভূমিতে স্থাপিত অব্যবহৃত অবকাঠামোতে স্থানান্তর করা হয়।
গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রশাসনের সরাসরি ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধানে এবং অভিজ্ঞ শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দের দ্বারা এ প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হয়ে আসছে। বর্তমানে অত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে প্লে থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদানের ব্যবস্থা রয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানটির এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি-সহ সকল স্তরের পরীক্ষার ফলাফল বরাবরই সন্তোষজনক এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী জিপিএ ৫.০০ ও বৃত্তি প্রাপ্ত হয়।